Search

    Language Settings
    Select Website Language

    GDPR Compliance

    We use cookies to ensure you get the best experience on our website. By continuing to use our site, you accept our use of cookies, Privacy Policy, and Terms of Service.

    dailyadda

    Shafali Verma: 'নিজের দুর্বলতা স্বীকার করতে হয়, তা নিয়ে খাটলেই সাফল্য আসবে", শ্রীলঙ্কা ম্য়াচের পর বার্তা শেফালির

    6 hours ago

    মুম্বই: বিশ্বকাপের স্কোয়াডে ছিলেন না। আচমকাই সেমিফাইনালে ও ফাইনালের আগে ডাক পেয়ে যান প্রতীকা রাওয়াল চোট পাওয়ায়। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছিলেন। ব্যাট হাতে ফাইনালে ঝোড়াে অর্ধশতরান ও বল হাতেও ২ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন। তাঁর ম্য়াজিকাল স্পেলেই ম্য়াচের রং একটা সময় পুরো বদলে যায়। সেই থেকেই ছন্দে রয়েছেন। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ম্য়াচ জেতানো অর্ধশতরানের পর শেফালি বলছেন, নিজের ব্যাটিংয়ের দুর্বল জায়গাগুলো নিয়ে প্রবল খেটেছেন, যার ফলও পেয়েছেন হাতে নাতে। সাফল্যও এসেছে তাতেই।

    শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৬৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন শেফালি। ম্য়াচের পর ডানহাতি ব্যাটার বলছেন, ''ক্রিকেট অনেক কিছুই শেখায় আপনাকে। যত তাড়াতাড়ি নিজের দুর্বলতার জায়গাটা ধরে নিতে পারবে, ততই ভাল। সেই জায়গাটা সঠিকভাবে ঘষেমেজে উন্নতি করতে হবে। আমি প্রতিদিনই নিজের খেলাকে আরও নিঁখুত করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। যার ফলও দেখতে পাওয়া যাচ্ছে প্রতিদিনই।''

    নিজের সাফল্যের অন্য়তম কৃতিত্ব কোচ অমল মজুমদারকে দিতে চান শেফালি। তিনি বলছেন, ''আমি অমল স্যারকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। বল শুরুতে কিছুটা থেমে থেমে আসছিল। তাই আমি শুরু থেকেই সিঙ্গলস নেওয়ার চেষ্টা করছিলাম গোটা মাঠজুড়ে খেলে। কোচ স্যার পরিস্থিতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। শ্রীলঙ্কার বোলাররা শুরু থেকেই দারুণ পারফর্ম করেছিল। আমি ধৈর্য্য ধরে খেলছিলাম। ঠাণ্ডা মাথায় জয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলাম দলকে। আমি জানতাম যে যদি টিকে থাকতে পারি, তাহলে রান করতে পারব।''

    এদিকে, টি-টোয়েন্টি ফর্ম্য়াটে ক্যাপ্টেন হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্য়াচ জয়ের নজির গড়েছেন হরমনপ্রীত কৌর। মেগ ল্যানিংয়ের সঙ্গে যুগ্মভাবে শীর্ষে রয়েছেন এখন। পরের ম্য়াচে ভারত জিতলে হরমনপ্রীত ল্যানিংকে টেক্কা দিয়ে দেবেন।

    বিজয় হাজারেতে শতরান কোহলির

    ১৫ বছর পর বিজয় হাজারে ট্রফিতে খেলতে নেমে বিরাট কোহলি শতরান হাঁকালেন। অন্ধ্র প্রদেশের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে নিল দিল্লি। প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে নীতীশ রেড্ডির অন্ধ্র প্রদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯৮ রান বোর্ডে তুলেছিল। জবাবে ব্যাটিং করতে নেমে দিল্লির হয়ে ওপেনে নেমেছিলেন প্রিয়াংশ আর্য ও অর্পিত রানা। অর্পিত খাতা খোলার আগেই ফিরে যান। এরপরই নিজের চিরাচরিত তিন নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করতে নামেন কোহলি। প্রথমে প্রিয়াংশের সঙ্গে জুটি বেঁধে ও পরে নীতীশ রানার সঙ্গে জুটি বেঁধে দিল্লিকে জয়ের পথে এগিয়ে নিয়ে যান বিরাট। রোহিতও এদিন সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। তার কিছুক্ষণ পরেই বিরাটও শতরান পূরণ করেন। ৮৩ বলে শতরান পূরণ করা বিরাট শেষ পর্যন্ত ১০১ বলে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে প্যাভিলিয়ন ফেরেন। নিজের ইনিংসে ১৪টি বাউন্ডারি ও ৩টি ছক্কা হাঁকান। রানা ৭৭ রান করেন। তবে ততক্ষণে দিল্লির জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। শেষ পর্যন্ত ৩৭.৪ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় দিল্লি

    Click here to Read More
    Previous Article
    ICC T20 Ranking: ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের পুরস্কার, ব্যাটারদের তালিকায় তিনে উঠলেন তিলক, বোলারদের শীর্ষেই বরুণ
    Next Article
    বোলারদের ব্যর্থতা ঢেকে দিলেন ব্যাটাররা, বিজয় হাজারের শুরুতে নজির গড়ে জয় বাংলার

    Related টপ নিউজ Updates:

    Are you sure? You want to delete this comment..! Remove Cancel

    Comments (0)

      Leave a comment