SEARCH

    Language Settings
    Select Website Language

    GDPR Compliance

    We use cookies to ensure you get the best experience on our website. By continuing to use our site, you accept our use of cookies, Privacy Policies, and Terms of Service.

    dailyadda

    Public Sector Banks: গত সাড়ে পাঁচ বছরে ৬,১৫০,০০০,০০০,০০০ টাকার ঋণ হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলেছে রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলি, সংসদে জানাল কেন্দ্র

    1 week ago

    নয়াদিল্লি: এক কোটি বা দু’কোটি নয়, ৬.১৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ঋণ হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলেছে দেশের রাষ্ট্রায়াত্ত ব্য়াঙ্কগুলি। ২০২৫ সালের প্রথম ছ’মাস এবং গত পাঁচ বছর মিলিয়ে ওই বিপুল পরিমাণ ঋণের অঙ্ক মুছে ফেলা হয়েছে হিসেবের খাতা থেকে। মঙ্গলবার দেশের সংসদে এমনই পরিসংখ্য়ান তুলে ধরল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার। (Bad Loans)

    ওই বিপুল পরিমাণ ঋণ হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলা নিয়ে কেন্দ্র জানিয়েছে, ‘ব্যাড লোন’ অর্থাৎ পরিশোধ না হওয়া ঋণের অঙ্ক হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেললে অনুৎপাদক সম্পদকে মোট সম্পদ থেকে আলাদা করা সম্ভব হয় এবং সেটিকে ক্ষতি হিসেবে দেখানো যায়। এতে অনুৎপাদক সম্পদ যেমন কমিয়ে আনা সহজ হয়, তেমনই করের বোঝা কমে। কারণ হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলা ঋণের অঙ্ক মুনাফা হিসেবে গণ্য হয় না। (Public Sector Banks)

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, ২০২২-’২৩ অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় সরকার রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে কোনও মূলধন ঢালেনি।  রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলি তাদের আর্থিক কর্মক্ষমতাকে উন্নত করেছে, লাভজনক হয়ে উঠেছে এবং তাদের মূলধনও মজবুত জায়গায় চলে এসেছে। মূলধনের প্রয়োজন মেটাতে রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলি বাজার থেকে তোলা ঋণ এবং অভ্যন্তরীণ সঞ্চয়ের উপর নির্ভরশীল। ২০২২ সালের ১ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ড এবং ইকুইটির মাধ্যমে ১.৭ লক্ষ কোটি টাকা তুলেছে তারা।

    রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে কোনও বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে কি না, পরিশোধ না হওয়া কত পরিমাণ ঋণ মুছে ফেলা হয়েছে এবং তার কী প্রভাব পড়তে চলেছে, সেই নিয়ে কেন্দ্রকে প্রশ্ন করেন তৃণমূল সাংসদ আবু তাহের খান। কেন্দ্র জানিয়েছে, ৬.১৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ঋণ হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলার অর্থ ঋণ মকুব করা নয়। হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলা ঋণের টাকা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চলতেই থাকবে, তার জন্য একাধিক পন্থা অবলম্বন করা হবে। মামলা করা হতে পারে, ঋণের টাকা উদ্ধার করতে ট্রাইব্যুনালের সাহায্য় নেওয়া হতে পারে। পরিশোধ না হওয়া ঋণের 

    অঙ্ক হিসেবের খাতা থেকে মুছে ফেলায় নগদের জোগানে কোনও টান পড়েনি, ফলে ব্যাঙ্কের নগদের জোগানেও কোনও প্রভাব পড়বে না বলে আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্র। ব্যালেন্স শিট পরিষ্কার রাখতে প্রায়শই এই ধরনের পদক্ষেপ করা হয় বলেও জানিয়েছে কেন্দ্র।

    পাশাপাশি, গত সাড়ে চার বছরে ৩ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকার, ৫ লক্ষ ৮৩ হাজার ২৯১টি জালিয়ার মামলা জমা পড়েছে বলেও জানিয়েছে কেন্দ্র। এর মধ্যে উদ্ধার করা গিয়েছে ২৩৮ কোটি টাকা। ডিজিটাল লেনদেন যেন বাড়ছে, তেমনই সাইবার অপরাধ এবং জালিয়াতির ঘটনাও বাড়ছে বলে সতর্ক করা হয়েছে।

     

    Click here to Read More
    Previous Article
    कैसे पता करें कि आपके इलाके का क्या है डिजिपिन, इससे क्या होता है फायदा?
    Next Article
    তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও শহরে-গ্রামে শীতের দাপট

    Related ভারত Updates:

    Comments (0)

      Leave a Comment