Search

    Language Settings
    Select Website Language

    GDPR Compliance

    We use cookies to ensure you get the best experience on our website. By continuing to use our site, you accept our use of cookies, Privacy Policy, and Terms of Service.

    dailyadda

    Bangladesh Violence: 'ষড়যন্ত্র করে মারা হয়েছে', দীপু দাসের মৃত্যুতে আর কী অভিযোগ তাঁর ভাই ঋত্বিকের?

    2 days ago

    বাংলাদেশ : নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে বাংলাদেশের হিন্দু যুবক দীপু চন্দ্র দাসকে। কেন মেরে ফেলা হল তাঁকে? কী অভিযোগ মৃতের ভাই ঋত্বিক দাসের? ভিডিও কলে এবিপি আনন্দর সাংবাদিক অর্ণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল তাঁর। দাদার এ হেন ভয়াবহ মৃত্যুতে কী অভিযোগ ভাইয়ের? 

    ঋত্বিক জানিয়েছেন, ঘটনার দিন সন্ধে ৮টা নাগাদ তাঁরা দীপুর এক বন্ধুর মাধ্যমে প্রথমে ফোনে খবর পান। প্রাথমিক ভাবে যে থানায় তাঁরা যান, সেখানে পুলিশ বলেন তাঁরা কিছু করতে পারবেন না। ভালুকা থানায় যেতে হবে। এর মধ্যেই ঋত্বিকরা জানতে পারেন, দীপু মারা গিয়েছেন। পরের দিন সকাল ৯টায় ভালুকা থানায় যান তাঁরা। আগের দিন দেহ পাঠানো হয়েছিল ময়মনসিংহে। সেদিন সব কাজ মিটিয়ে সন্ধে ৬টায় দাদার দেহ নিয়ে ফেরেন ঋত্বিক এবং পরিবারের অন্যান্যরা। 

    অভিযোগ উঠেছে, ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করে মন্তব্য করেছেন দীপু চন্দ্র দাস, যদিও র‍্যাব জানিয়েছে দীপু যে এরকম কোনও মন্তব্য করেছেন, তার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এই তথ্য প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে র‍্যাব- এর তরফে। 

    দাদার বিরুদ্ধে ওঠা এই অভিযোগ প্রসঙ্গে দীপুর ভাই ঋত্বিক দাস বলছেন, তাঁরা বিশ্বাসই করেন না যে, দীপু এই ধরনের কথা বলতে পারেন। কিন্তু তাহলে কেন মেরে ফেলা হল দীপুকে? ঋত্বিক বলছেন, 'ষড়যন্ত্র করে মারা হয়েছে।' কীসের ষড়যন্ত্র? ঋত্বিক বলছেন, 'আমরা শুনেছিলেন যে কিছুদিন পর দাদার (দীপুর) পদোন্নতি হবে জিএম পদে। কাগজপত্র জমা দিয়েছিলেন। আর আমরা কিছু জানি না।' 

    দীপু দাসের ভাই ঋত্বিকের সঙ্গে এবিপি আনন্দর সাংবাদিক অর্ণব মুখোপাধ্যায়ের ভিডিও কলে কথোপকথন 

    দীপুই ছিলেন পরিবারের একমাত্র রোজগেরে মানুষ। এই মুহূর্তে দাদার এমন নৃশংস মৃত্যুর পর সঠিক বিচার চাইছেন ভাই ঋত্বিক এবং পরিবারের সকলেই। বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসন তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন বলেই জানিয়েছেন ঋত্বিক। তবে সেদিন পুলিশ ঘটনাস্থলে থাকলেও তাঁর ভাইকে বাঁচাতে পারেননি বলেও জানিয়েছেন ঋত্বিক দাস। তাঁর কথায়, 'ভালুকা থানার পুলিশ কারখানার বাইরে ছিল। সেদিন তাও তারা তাঁর ভাইকে বাঁচাতে পারেনি।' ঋত্বিক আরও জানান, 'কারখানার ভিতরের কর্মীদের হাতেপায়ে ধরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছিল আমার দাদা। তাও তাকে ছাড়েনি। নির্মমভাবে হত্যা করেছে। বাইরের লোকও ছিল। ভিতরের লোকও ছিল। আমরা সঠিক বলতে পারব না। ঘটনা তো ওখানে ঘটেছে। আমরা তো বাড়িতে ছিলাম।' 

    Click here to Read More
    Previous Article
    Health Tips : এই ৭ প্রাথমিক লক্ষণ বুঝিয়ে দেবে শরীরে সংক্রমণ হয়েছে কি না ?
    Next Article
    Bangladesh Violence: ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয় দীপু দাসকে, তুলে দেওয়া হয় উন্মত্ত জনতার হাতে : RAB

    Related টপ নিউজ Updates:

    Are you sure? You want to delete this comment..! Remove Cancel

    Comments (0)

      Leave a comment